ফ্রান্স ভিসা আবেদন করার নিয়ম এবং ভিসা প্রসেসিং

আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করব ফ্রান্সের ভিসা আবেদন নিয়ে এবং ফ্রান্সের এক টাকা বাংলাদেশের কত টাকা। আপনি যদি এই সম্পর্কে জানতে চান তাহলে অবশ্যই আজকের এই পোস্টটি ভালোভাবে পড়ুন। কারণ আজকের এই পোস্টটি আপনি যদি ভালোভাবে পড়েন তাহলে ফ্রান্স ভিসা বা ভিসা আবেদন সম্পর্কে ভালোভাবে জানতে পারবেন।

আজকে এই পোষ্টের দ্বারা আমি ফ্রান্সের ভিসা সম্পর্কে এবং ফ্রান্সের টাকার রেট সম্পর্কে সকল তথ্য আপনাদের সাথে শেয়ার করব। আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা ফ্রান্সের ভিসা আবেদন এবং ফ্রান্সের টাকার রেট সম্পর্কে সকল খুঁটিনাটি জানতে পারবেন।

তাই আর দেরি না করে চলুন জেনে নেয়া যাক ফ্রান্স হিসাবে আবেদন এবং ফ্রান্সের এক টাকা বাংলাদেশের কত টাকা হয়।

ফ্রান্স ভিসা প্রসেসিং

সর্বপ্রথম আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করব ফ্রান্স ভিসা নিয়ে। কারণ ফ্রান্সের ভিসা আবেদন করার ক্ষেত্রে আপনার খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি হলো ফ্রান্স ভিসা সম্পর্কে প্রথমে জানা। প্রথমেই বলে রাখি আপনাকে ফ্রান্স যেতে হলে মাত্র দুটি ভিসার মাধ্যমে যেতে পারবেন কারণ কাজের ভিসা বা ব্যবসা ভিসায় ফ্রান্স যাওয়া যায় না।

ফ্রান্স যেতে হলে আপনাকে দুটি ভিসার মাধ্যমে যেতে পারবেন।

১। ঢাকাস্থ ফ্রান্স দূতাবাস থেকে বিজনেস ভিসা এবং ভ্রমণ ভিসা দু’ধরনের সেনজেন ভিসাই দেয়া হয়। তবে ব্যবসা ভিসা কাজের অনুমতি দেয় না, কেবল বাণিজ্য সংক্রান্ত যোগাযোগের জন্য এ ভিসা।

২। ঢাকাস্থ ফ্রান্স দূতাবাস থেকে অস্ট্রিয়া এবং পর্তুগালের জন্যও সেনজেন ভিসা ইস্যু করা হয়।

আর ভিসা আবেদন করতে হলে আপনাকে জানতে হবে যে কিভাবে ভিসা আবেদন করতে হয়। আর আপনি যদি ফ্রান্স ভিসা আবেদন করতে না জানেন তাহলে আমার দেওয়া পোস্টটি ভালভাবে পড়ুন। এই পোষ্টের মাধ্যমে আমি আপনাদেরকে ভিসা আবেদনের সকল নিয়ম কানুন আপনাদেরকে জানিয়ে দেব। নিজে আমি ভিসা আবেদনের নিয়ম দিয়ে দিয়েছি।

ফ্রান্স সেনজেন (Schengen) ভিসা আবেদন করার নিয়ম

ফ্রান্স ভিসা পাওয়ার পূর্ব শর্তই হল ভিসা আবেদন। শুধু ফ্রান্সের ক্ষেত্রে নয়, প্রত্যেকটি দেশে যাওয়ার পূর্ব শর্ত হলো ভিসা আবেদন করে ভিসা পাওয়া। ফ্রান্সের ক্ষেত্রেও তার ব্যতিক্রম কিছু নয়। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যায় ফ্রান্স ভিসা আবেদন করার নিয়ম ;

১।ফ্রান্স ভিসা আবেদন ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি হলো ফ্রান্স যেতে হলে আপনাকে ব্যক্তিগতভাবে আবেদন করতে হবে কোন প্রকার ট্রাভেল এজেন্ট বা অন্য কেউ আবেদন করে দিতে পারবে না আপনাকে নিজেকেই করতে হবে।

২।এছাড়াও আপনাকে সরাসরি ফ্রান্সের দূতাবাসে আবেদন করতে হবে।

৩।ভিসা পাওয়ার জন্য আপনাকে কমপক্ষে ১০কর্ম দিবস অপেক্ষা করতে হবে। যদি কোনো কারণে আপনার ভিসা ইস্যু দেখা দেয় তাহলে আপনি আপনার ভিসা পরিকল্পনা পরিবর্তনে আনতে পারবেন না আপনাকে সরাসরি বাদ দেওয়া হবে।

৪।আপনার সকল কালোকজপত্রের ফটোকপি এবং মূল কপি প্রদর্শন করতে হবে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়টি সেটি হল আপনার ভিসা আবেদন এবং ভিসা ফি জমা দেওয়ার প্রাপ্তির নিশ্চয়তা দেয় না।

ফ্রান্স সেনজেন (Schengen) ভিসা আবেদনের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

১। কমপক্ষে ৬ মাস মেয়াদ সম্পন্ন একটি ভ্যালিড পাসপোর্ট।

২। পাসপোর্ট সাইজের দুই কপি ছবি।

৩। ব্যবসায়ীদের জন্য চার মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট কমপক্ষে ১০ থেকে ১৫ লক্ষ টাকা থাকতে হবে।

৪। ব্যাংক সলভেন্সি থাকতে হবে।

৫। কমপক্ষে তিন থেকে চারটি দেশে যাওয়ার অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।

৬। আপনার ব্যক্তিগত সকল ডকুমেন্ট যেমন, লেখাপড়া থেকে শুরু করি সকল কাজের ডকুমেন্টস থাকতে হবে।

Read More  

দুবাই টাকার রেট – দুবাই এক টাকা বাংলাদেশের কত টাকা

ভালোবাসার মানুষের জন্মদিনের শুভেচ্ছা স্ট্যাটাস

মধ্যবিত্ত ছেলেদের কষ্টের স্ট্যাটাস ও কিছু কথা